রাগকে কন্ট্রলে আনার ৫টি টিপস

angry_4

খুব বেশি রেগে গেলে মানুষের হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়।তাই রেগে গেলে মনোযোগ অন্য দিকে সরিয়ে নিয়ে দীর্ঘনিঃশ্বাস নিন, বড় করে শ্বাস নিন এবং ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন।তখন ধীরে ধীরে রাগ কমে যাবে।
angry_5 মনোযোগ রাগের উপর থেকে না সরাতে পারলে ১০০, ৯৯, ৯৮… এভাবে উল্টো দিক থেকে গণনা করতে থাকুন। উল্টো দিক থেকে গননা করতে করতে এক পর্যায় রাগের কারণ ভুলে যাবেন। হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক হবে।

angry_3
যে কারণে রেগে যাচ্ছেন সেই বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করুন।

angry_2
যার উপর রেগে যাচ্ছেন, তাকে কিছু না বলে কাছের মানুষের কাছে ঘটনাটি নিয়ে কথা বলুন। এতে মানসিক শান্তি পাবেন।

angry_1
রেগে গেলে মোবাইলে গেম্স খেলুন, গান গাইতেও পারেন, কবিতা আবৃত্তি করতে পারেন কিংবা অন্য কোনো সৃজনশীল কাজে মাথা দেয়ার চেষ্টা করুন। এছাড়া নিজের পছন্দের কাজ করার চেষ্টা করুন, দেখবেন রাগ হালকা হয়ে গেছে।

এই পদ্ধতিগুলো মেনেও যদি  রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন তাহলে  বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

 

সুখী হওয়া ১০টি টিপস

kiss2

জীবনে বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় বিষয় ত্যাগ করে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় বিষয়ের দিকে মনযোগ দেওয়া উচিত। যে ১০টি বিষয় ত্যাগ না করলে সুখী হওয়া কঠিন:

১. অন্য মানুষের কানকথা:
অন্যরা আপনার বিষয়ে যেসব বলেন বা ধারণা করেন সেসব নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নেই। তবে আপনার একমাত্র যে বিষয়টি দেখা উচিত তা হলো, আপনার নিজের মতামত।

২. আপনি শুধু একটি নাম:
আপনি কোনো একটি চাকরির উপাধি, কোনো পরিমাপ বা সম্পর্কের মাপকাঠির চেয়ে অনেক বেশি কিছু। আপনার নিজেকে অভিনন্দন জানানো উচিত। আপনার সব অসাধারণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, অভ্যাস ও গুণাবলীর জন্য নিজেকেই অভিনন্দন জানান।

৩. নিজের ও অন্যের সম্পর্কে বাজে বকা:
আপনার ইতিবাচক বন্ধুরা যেভাবে দেখে, সেভাবেই নিজেকে দেখা শুরু করুন। ভাবতে শুরু করুন, আপনি যেমন আছেন- সেটাই সবচেয়ে ভালো।

৪. স্বপ্ন দেখা বাদ দেওয়া:
জীবন খুব ছোট। আপনার স্বপ্নগুলো এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বপ্নগুলোর পিছু ধাওয়া করুন আপনার হৃদয় থেকে। এতে আপনার ক্ষতি নয়, উপকার হবে।

৫. ফলাফলের চেয়ে উদ্দেশ্যকে বড় করে দেখা:
কোনো বিষয়ে ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধানে কেন বা কিভাবে এটা হয়েছে তাতেই সব শক্তি নিয়োজিত করবেন না। তার বদলে এর মাধ্যমে আসা অর্জনকে বড় করে দেখুন। যখন আমরা কোনো ভালো কাজের জন্য প্রশংসা পাই তখন আমরা আরো ভালো কিছু করতে উৎসাহিত হই।

৬. কঠোর পরিশ্রম করা:
যখন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন, তখন আপনি সম্পূর্ণ বিষয়টিকেই অস্বীকার করেন। তার বদলে সিরিয়াসনেস কিছুটা কমানোই ভালো। এরপর হয়তো আপনার সৃজনশীলতা দেখে নিজেই অবাক হয়ে যাবেন।

৭. অন্যের সঙ্গে আপনার তুলনা:
আপনি বিশ্বে একজনই আছেন। অন্য কেউ আপনার মতো নয়। আর তাই অন্যের সঙ্গে আপনার তুলনা করা বন্ধ করুন।

 

৮. অন্যের সাফল্যকে আপনার মাইলফলক হিসেবে নেওয়া:

অন্যের কোনো দিকে সাফল্য আপনার নিজের ক্ষেত্রে মাইলফলক হিসেবে নিয়ে তা অর্জন করার চেষ্টা করবেন না। কারণ এতে আপনি সীমিত হয়ে যাবেন। এর চেয়ে বড় বিষয়ের স্বপ্ন দেখুন।
৯. শরীরের প্রয়োজনকে দূরে ঠেলে দেওয়া:
খাওয়া, ঘুম, ওষুধ সেবন ইত্যাদি নানা প্রয়োজন থাকে শরীরের। আপনার শরীর সবসময় আপনাকে নানা চাহিদার কথা প্রকাশ করে। এসব চাহিদা সময়মতো পূরণ করা উচিত।

১০. বিবাদ:
আপনি যা পান, তাই গ্রহণ করার অভ্যাস করুন। অযথা অন্য সব বিষয় নিয়ে বিবাদ করা উচিত নয়।

সংগৃহীত

রাজাকার দমন নিয়ে পিপীলিকার গেম

pipilikaবাংলাদেশের সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ক্ষেত পিপীলিকা ডটকম। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে এই সার্চ-ইঞ্জিন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক একটি গেম এর আয়োজন করেছে তাদের মূল-পেজে। কম্পিউটার থেকে পিপীলিকা সার্চের হোম পেজে প্রবেশ করলেই গেমটি খেলা যাবে।

যা যা করতে হবে:

  • মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গেমসটি খেলতে পিপীলিকা ডটকমে প্রবেশ করুন।
  • কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, স্ক্রিনে লাল-সবুজের প্লে বাটন আসবে, সেখানে ক্লিক করুন।
  • গেমসটি রান হলে মাউস দিয়ে ক্লিক করে রাজাকারদের মারতে হবে।
  • রাজাকার মারতে পারলে পয়েন্ট পাওয়া যাবে ২০।
  • এবং পাক হানাদারদের মারলে পয়েন্ট পাওয়া যাবে ১০।
  • তবে সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখতে হবে যেন সাধারণ জনগণ এবং মা-বোনদের আঘাত যেন না লাগে।
  • সে ক্ষেত্রে শাস্তি হিসেবে ৫০ পয়েন্ট কাটা যাবে।
  • মোট ৬০সেকেন্ড সময় পাওয়া যাবে রাজাকার মুক্ত করতে।

 

pipilika2খেলা শেষে মেডেল-জয়ী হিসেবে পয়েন্ট দেখা যাবে, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ওয়েবসাইট ফেসবুকে শেয়ার করা যাবে।
গ্রামীণফোন এর সহযোগিতায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীরা তৈরি করেছে এ সার্চ ইঞ্জিন বিষয়ক অয়েবসাইটটি। নির্মাতাদের দাবি, পিপীলিকা পৃথিবীর প্রথম বাংলাদেশী সার্চ ইঞ্জিন ।